গত ৫ আগস্ট ‘দৈনিক বিজয়ের প্রতিধ্বনি’ ও দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ পত্রিকায় ‘চুনারুঘাটে প্রাইমফুডকে জরিমানা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটির মধ্যে যে তথ্য প্রকাশ করেছে তা আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদে চুনারুঘাটের সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান প্রাইমফুডকে জড়িয়ে যেসব তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত, ভিত্তিহীন ও মানহানিকর বটে। প্রকৃত ঘটনা হল, গত ২৯ জুলাই চুনারুঘাটের সহকারী কমিশনার (ভূমি) স.ম আজহারুল ইসলামের গাড়ি চালক আশরাফ রাফির বড় ভাই রাসেল মিয়ার সাথে আমার দোকানে মিষ্টি ক্রয় করার বিষয়ে দর কষাকষি নিয়ে তর্ক বিতর্ক হয়। এর এক পর্যায়ে রাসেল মিয়ার যাওয়ার সময় আমাকে হুমকি দিয়ে যান। যাওয়ার সময় বলেন যান আমার দোকানে মোবাইলকোর্টের অভিযান চালাবে এবং তার ছোট ভাই এসিল্যান্ডের অফিসে সরকারি চাকুরি করে। এরই জের ধরে উদ্দেশ্যে প্রণোদিতভাবে একমাত্র আমার দোকানে প্রায় আড়াই ঘন্টাব্যাপী মোবাইল কোর্টের অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে প্রথমে এক ঘন্টায় কোন মেয়াদ উর্ত্তীণ জিনিস পাওয়া যায় নাই। এমনকি কোন পচা-বাসি খাবারও পাওয়া যায় নি। অভিযানে খুঁজে যা পাওয়া যায় তা হল বিদেশী চকলে ও প্যাকেটজাত দেশেী বাদাম। কিš’ অনুমোদনহীন বিদেশী পূণ্য ও বিএসটিআই অনুমোদন নাই বলে আমার প্রতিষ্ঠানকে কোন প্রকার অগ্রীম সতর্ক ছাড়াই প্রথমে পনে হাজার টাকা নগদ জরিমানা আদায় করা হয়। সংবাদে উল্লেখ্য করা হয় যে, অনুমোদনহীন বিদেশী শিশু খাদ্য, কমমেটিক্স, বিএসটিআই অনুমোদনহীন প্যাকেটজাতের না থাকার অভিযোগ এনে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। যা আদৌ সত্য নয়ে। বরং কতিপয় একটি স্বার্থন্বেসী মহল আমার প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট করার লক্ষে উঠে পরে লেগেছে।
আমরা এ ধরনের বিভ্রান্তিমুলক মিথ্যা সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করছি। সাথে সাথে সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ জানা”িছ যে, প্রকৃত ঘটনা জেনে সংবাদ প্রকাশ করতে তাদের কাছে আমার অনুরোধ রইল। আমি উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এদিকে এ ধরনে উদ্দেশ্যমূলক অভিযানের কারণে ব্যবসায়ীরা এখন আতঙ্কে রয়েছেন। কখন যানি এসিল্যান্ডের গাড়ির চালক কার দোকানে মোবাইল কোর্টের অভিযান চালান।
প্রতিবাদকারী
সামিউল রুবেল
স্বত্তাধিকারী
প্রাইমফুড, চুনারুঘাট।
Leave a Reply