শনিবার, ২০ জুলাই ২০২৪, ০৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বাহুবলে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ যুবক গুরুতর আহত ॥ সিলেট প্রেরণ চাকুরীতে কোটা বাতিলের দাবিতে শায়েস্তাগঞ্জে মহাসড়ক অবরোধ জেলার বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সাড়াশি অভিযান ॥ বিপুল পরিমান মাদক ও চোরাই টমটমসহ গ্রেফতার ৫ বাহুবলে রাস্তার পাশ থেকে এক নবজাতক উদ্ধার আজমিরীগঞ্জে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের আয়া মায়া রাণীর অপচিকিৎসায় প্রসূতি মহিলার মৃত্যুর অভিযোগ লাখাই-হবিগঞ্জ সড়কের ব্রিজের নীচ থেকে বৃদ্ধের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার নবীগঞ্জে ৩টি ওয়ারেন্টে মামলার ৬ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী এস এম আলী গ্রেফতার চুনারুঘাটে ডিবি’র পৃথক অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার ॥ ৪৫ কেজি গাঁজাসহ প্রাইভেটকার ও সিএনজি গাড়ী আটক হবিগঞ্জের আলোচিত সানজানা শিরিনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান। সুতাং ব্রীজে পিকআপ ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষ ॥ মহিলা নিহত

শায়েস্তাগঞ্জে জমিতে পানি সেচের অভাবে মরে যাচ্ছে বোরো ধান

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৪৭ বার পঠিত

শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার আলাপুর গ্রাম এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত বিএডিসি সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা বোরো ধান চাষ করে আসছেন। চলতি বোরো মৌসুমেও আলাপুর গ্রামের শতাধিক কৃষক জমিতে বিভিন্ন জাতের ধান চাষ করেছেন। সেচ প্রকল্পের পরিচালক আলাপুর গ্রামের সুন্দর হোসেনের পুত্র আব্দুল কাইয়ুম সময়মত পানি সেচ না দেওয়ায় বোরো ধান চাষ করতে বিলম্ব হয়েছে কৃষকের। তাই যেখানে এখন বোরো ধান কাটার সময় সেখানে এখন পর্যন্ত ধানের শীষ পর্যন্ত বের হয়নি। এ ব্যাপারে বুধবার (২৮ এপ্রিল) সকালে আলাপুর গ্রামাবাসীর পক্ষে মোঃ নুরুল আলম জামাল স্বাক্ষরিত একটি লিখিত অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে দায়ের করেছেন। এ সময় গ্রামের শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত অভিযোগে কৃষকরা উল্লেখ্য করেন, বোরো ধান চাষাবাদের জন্য ডিসেম্বর- জানুয়ারী মাসে জমিতে পানি সেচ দেওয়ার কথা থাকলেও সেচ প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল কাইয়ুম পানি দেন ফেব্রুয়ারী মাসে। আর তাতেই বোরো ধান চাষাবাদে বিলম্ব হয়েছে। বর্তমানেও জমিতে পানি না ধানের জমি ফেটে যাচ্ছে এবং প্রায় ৫০ একর জমির ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এদিকে এঘটনার খবর পেয়ে উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদ সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন। আলাপুর গ্রামের আমির আলী, রেনু মিয়া, তাহির মিয়া, সবুজ মিয়া, সহিদ মিয়া জানান- তারা জনপ্রতি গড়ে তিনশ শতক জমিতে বোরো ধান চাষ করেছেন। কৃষক প্রতি বিশ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা খরচ গুণতে হয়েছে। এখন সময়মত পানি না পাওয়ায় ধানের আশায় ছেড়ে দিয়েছেন। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোঃ মিনহাজুল ইসলাম বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএডিসি কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2019 Prothomsheba
Theme Developed BY ThemesBazar.Com