বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১২:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বজ্রপাতের হটস্পট হবিগঞ্জ ॥ শুধু বৈশাখেই ৭ কৃষকের প্রাণহানী শায়েস্তাগঞ্জে একটি প্রতিষ্ঠানে দুঃসাহসিক চুরি, ২ লাখ টাকার মালামাল খোয়া শহরে অভিনব কায়দায় চলছে স্বর্ণ চুরি উষা শিল্পালয়ের মালিকসহ আটক ২ চুনারুঘাটে অন্তঃসত্ত্বা প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে দুই সহোদর গ্রেফতার চুনারুঘাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় যুবলীগ নেতা দুলাল গ্রেপ্তার চুনারুঘাটে একই পরিবারের তিন ভাই বোন দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত শায়েস্তাগঞ্জে এক ব্যক্তির আড়াই হাজার টাকা নিয়ে উধাও প্রতারক নবীগঞ্জের বোয়ালিয়া বাজারে আগুন ॥ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি স্টেডিয়ামকে বখাটেমুক্ত রাখতে ক্রীড়া কর্মকর্তাকে ব্যবস্থা নিতে বললেন আদালত// হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নির্যাতিতার মেডিকেল পরীক্ষার জন্য নেয়া অর্থ ফেরত দেয়ার নির্দেশ পর্যটন বিকাশে যাতায়াত ব্যবস্থাকে গুরুত্ব দিতে হবে- পরিচালক

শায়েস্তাগঞ্জে জমিতে পানি সেচের অভাবে মরে যাচ্ছে বোরো ধান

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১
  • ৩১১ বার পঠিত

শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার আলাপুর গ্রাম এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত বিএডিসি সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা বোরো ধান চাষ করে আসছেন। চলতি বোরো মৌসুমেও আলাপুর গ্রামের শতাধিক কৃষক জমিতে বিভিন্ন জাতের ধান চাষ করেছেন। সেচ প্রকল্পের পরিচালক আলাপুর গ্রামের সুন্দর হোসেনের পুত্র আব্দুল কাইয়ুম সময়মত পানি সেচ না দেওয়ায় বোরো ধান চাষ করতে বিলম্ব হয়েছে কৃষকের। তাই যেখানে এখন বোরো ধান কাটার সময় সেখানে এখন পর্যন্ত ধানের শীষ পর্যন্ত বের হয়নি। এ ব্যাপারে বুধবার (২৮ এপ্রিল) সকালে আলাপুর গ্রামাবাসীর পক্ষে মোঃ নুরুল আলম জামাল স্বাক্ষরিত একটি লিখিত অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে দায়ের করেছেন। এ সময় গ্রামের শতাধিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত অভিযোগে কৃষকরা উল্লেখ্য করেন, বোরো ধান চাষাবাদের জন্য ডিসেম্বর- জানুয়ারী মাসে জমিতে পানি সেচ দেওয়ার কথা থাকলেও সেচ প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল কাইয়ুম পানি দেন ফেব্রুয়ারী মাসে। আর তাতেই বোরো ধান চাষাবাদে বিলম্ব হয়েছে। বর্তমানেও জমিতে পানি না ধানের জমি ফেটে যাচ্ছে এবং প্রায় ৫০ একর জমির ধান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এদিকে এঘটনার খবর পেয়ে উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদ সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন। আলাপুর গ্রামের আমির আলী, রেনু মিয়া, তাহির মিয়া, সবুজ মিয়া, সহিদ মিয়া জানান- তারা জনপ্রতি গড়ে তিনশ শতক জমিতে বোরো ধান চাষ করেছেন। কৃষক প্রতি বিশ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা খরচ গুণতে হয়েছে। এখন সময়মত পানি না পাওয়ায় ধানের আশায় ছেড়ে দিয়েছেন। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোঃ মিনহাজুল ইসলাম বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএডিসি কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2019 Prothomsheba
Theme Developed BY ThemesBazar.Com