শেখ জাহান রনি, মাধবপুর; প্রতিনিধি:খাজনা পরিশোধের গরমিলে পড়ে যেত বাংলার কৃষক। তাই প্রাচীন বর্ষপঞ্জি সংস্কারের নির্দেশ দেন সম্রাট আকবর। প্রথমে এ সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিতি পায়। বাঙালির সার্বজনীন লোক উৎসব পয়লা বৈশাখ।
মঙ্গলবার ১৪ (এপ্রিল) মাধবপুর সদর উপজেলায় এবার করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সব ধরনের জনসমাগমে রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। সরকার তাই বাতিল করেছে নববর্ষের নানা আয়োজন ও মঙ্গল শোভাযাত্রা। সরকারে নির্দেশে মাধবপুরও হয়নি মঙ্গল শোভা যাত্রা,মাধবপুর উপজেলা খেলা মাঠে প্রতি বছর প্রশাসনের আয়োজনে ১লা বৈশাখী মেলা করা হত, এই বছর বিশ্বব্যাপী করোনার ভাইরাস ছড়িয়ে পরেছে বাংলাদেশেও এর প্রভাবের বাহিরে নয়, করোনা সংক্রমণ রোধে সারা দেশের নেয় মাধবপুরে বৈশাখী মেলা বন্ধ করা হয়।
মাধবপুর পহেলা বৈশাখী মেলার উল্লেখ্য ছিল, হালখাতা আর পুণ্যাহ উৎসব ছিল পয়লা বৈশাখের প্রাণ। বৈশাখী মেলায় থাকত গ্রামের কামার-কুমার আর তাঁতিদের হস্তশিল্পের আয়োজন। থাকত হাতে তৈরি মাটির খেলনা, মন্ডা-মিঠাই, চরকি, বেলুন, ভেঁপু, নাগরদোলা।
Leave a Reply