ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের বিরুদ্ধে এবার অপহরণ, ধর্ষণ, ধর্ষণে সহযোগিতা ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছেন এক তরুণী।
সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর কোতওয়ালী থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় নুরুসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, সোমবার রাতে অপহরণ, ধর্ষণ, ধর্ষণে সহযোগিতা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হেয় প্রতিপন্ন করার অভিযোগে ওই তরুণী ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। একজন তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। তদন্তের পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ওই তরুণীর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলার ১ নম্বর আসামি করা হয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক নাজমুল হাসান সোহাগকে। ৩ নম্বরে রয়েছেন নুরুল হক নুর। বাকিরা হচ্ছেন ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, যুগ্ম-আহ্বায়ক (২) মো. সাইফুল ইসলাম, সহ-সভাপতি মো. নাজমুল হুদা এবং ঢাবি শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ হিল বাকি।
মামলায় ঘটনার স্থান উল্লেখ করা হয়েছে কোতওয়ালী থানা এলাকার সদরঘাট হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে। মামলায় ঘটনার দিনক্ষণ উল্লেখ করা হয়েছে ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিট থেকে রাত ৮টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।
এর আগে রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর লালবাগ থানায় ধর্ষণে সহযোগিতা করার অভিযোগে নূরসহ তার ৫ সহযোগীকে আসামি করে মামলা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী।
মামলা দায়েরের প্রতিবাদে সোমবার সন্ধ্যার পর সাধারণ ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে নুরের সহযোগীরা। মিছিলটি মৎস্য ভবনের সামনে আসলে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। এতে ৩ পুলিশ আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে নূরসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশ। পরে তাদের মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে দু’ঘণ্টা আটক থাকার পর অসুস্থতার জন্য তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। রাত সাড়ে ১২টার পর তাদের চিকিৎসা শেষে গোয়েন্দা পুলিশের পাহারায় আবারও ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে
Leave a Reply