বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০১:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চুনারুঘাটে বিষাক্ত শিল্পবর্জ্যের থাবা: দুর্গন্ধে স্থানীয়রা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে চুনারুঘাট পৌর শহরের ডিসিপি হাই স্কুলের পুকুর পাড়ে অর্ধ গলাকাটা শিশু উদ্ধার নানা আয়োজনে চুনারুঘাটে পালিত হয়েছে ২৬ শে মার্চ চুনারুঘাটে লস্করপুর বাগানে নাম সংকীর্তন শুরু চুনারুঘাটে মাদকের বিরুদ্ধে ওসি রাশেদুলের অ্যাকশন শুরু: ৪৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার আটক ২ চুনারুঘাটে আর্থপিডিয়া গ্লোবালের আয়োজনে শতাধিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে সেমিনার চুনারুঘাটে দৈনিক আমার সংবাদের ১১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন বানিয়াচংয়ে ধর্ষণ মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ঢাকায় গ্রেফতার সিলেটের নতুন ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমানের যোগদান যথাযোগ্য মর্যাদায় চুনারুঘাটে মহান ২১ শে ফেব্রুয়ারি পালন

নারী নির্যাতন মামলায় অব্যাহতি পেলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ ওপ্রিন্স

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২ জুলাই, ২০১৯
  • ২৫০ বার পঠিত
নুর উদ্দিন সুমন।। হবিগঞ্জের  চুনারুঘাটে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় অব্যাহতি পেয়েছেন  আহম্মদাবাদ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ ও ছাত্রনেতা আব্দুল হাই প্রিন্স।
মঙ্গলবার দুপুরে হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক প্রিন্সসহ ১১জনকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
আসামী পক্ষে আইনজীবী হিসেবে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের । এছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এডভোকেট আবুল হাসেম মোল্লা মাসুম।
অব্যাহতি প্রসঙ্গে আসামী পক্ষের আইনজীবী  বলেন, তারা যে  আসামি করেছে, মূলত তাদেরকে হয়রানি করার জন্য, তাদের কিছু স্বার্থ সিদ্ধির জন্য আমার মক্কেলদের আসামি করে  মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে। তাদের সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। শুধুমাত্র হয়রানি করার জন্য তাদেরকে আসামি করা হয়েছিল। এই মামলায় এমন কোনো উপাদান নেই, যে কারণে তাদেরকে আদালত শাস্তি দিবে। তাই বিচারক তাদেরকে অব্যাহতি দিয়েছে।
অব্যাহতি পেয়ে প্রিন্স জানান, আজকে যে মামলায় আমাকে আদালত পর্যন্ত আসতে হয়েছে সেই মামলাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হওয়ার কারণেই আমাকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।এ মামলায় আদালত অব্যাহতি দিয়ে প্রমাণ করেছেন আসলে সত্যের জয় অবশ্যম্ভাবী। অপর আসামী ২নং আহাম্মদাবাদ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বলেন, শুধুমাত্র আমার সুনাম ক্ষুণ্ণ করার জন্য এই সাজানো মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। যার কোনো ভিত্তি নাই। আমি এটা নিঃসন্দেহে বলতে পারি শুধুমাত্র আমাকে হেরেজ করার জন্যই এ মামলা করা হয়েছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে দুর্বল করার চেষ্টা করা হয়েছে । তাদের কাছে মূল আকর্ষণ ছিলাম আমি, তারা আমাকে যে কোনো মূল্যে কারাগারে পাঠাতে চেয়েছিল। কিন্তু তা সফল হয়নি। উল্লেখ্য ২০১০সালের ২৭ এপ্রিল উপজেলার গাদিশাইল গ্রামের আবুল কালামের মেয়ে রুখসানা আক্তার বাদী হয়ে হবিগঞ্জ কোর্টে  নারী ও শিশু নির্যাতন ২০০০সংশোধনী আইনের ৭/১০/৩০/ ধারায়  ২নং আহম্মদাবাদ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফকে প্রধান আসামী করে ১১জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ১০বছর পর সাক্ষ্য প্রমান শেষে আদালত সকল আসামীদের বেখসুর খালাস প্রদান করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© All rights reserved © 2019 Prothomsheba
Theme Developed BY ThemesBazar.Com