সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বানিয়াচংয়ে কুশিয়ারা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ॥ সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব আমি সাংবাদিক ছিলাম।আমাকে সাংবাদিকতা শিখাতে হবেনা। চুনারুঘাটে ভোক্তা’র পরিচালক দেবানন্দ। শহরতলীর আলম বাজারে স্ট্যান্ড দখল নিয়ে সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক আহত বানিয়াচঙ্গে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ ॥ আহত অর্ধশত চুনারুঘাটে ছাত্র আন্দোলনে হামলায় গ্রেফতার আব্দুল কদ্দুসকে কারাগারে প্রেরণ আজমিরীগঞ্জে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ওসিসহ আহত ৫০ ॥ আটক ৩ সুরমা চা-বাগানে ৩০ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক মাধবপুর সীমান্তে আটক ৬ অনুপ্রবেশকারী জিজ্ঞাসাবাদের পর কারাগারে ব্যারিস্টার সুমন কারাগারে চুনারুঘাটে নিহত রাজু মিয়ার বাড়ি পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার

চুনারুঘাটে অপহরণ মামলার দায়ে পোস্টাল অপারেটর আঃ মালেক জেল হাজতে

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
  • ৪১৬ বার পঠিত

চুনারুঘাট প্রতিনিধি ॥ চুনারুঘাটে অপহরণ মামলা দায়েরে অভিযোগে চুনারুঘাট সদর পোস্ট অফিসের পোস্টাল অপারেটর আঃ মালেক মিয়া (৪৫) কে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। গত ১১ ফেব্র“য়ারি হবিগঞ্জের জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিজ্ঞ বিচারক ভিকটিম উদ্ধার না হওয়ায় আসামী আঃ মালেককে জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ প্রদান করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, চুনারুঘাট পৌর শহরের গোগাউড়া গ্রামের মৃত আঃ রহমানের ছেলে পোস্টাল অপারেটর আঃ মালেক মিয়া তার স্ত্রী পারভীন আক্তার ও ছেলে রাজীব এর বিরুদ্ধে চুনারুঘাট থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে গত ২৯ নভেম্বর ১৮ তারিখে একটি অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়। মামলা নং-৩৮৩/১৮ইং। মামলা হওয়ার পর আসামী আঃ মালেক ও তার ছেলে রাজিব দুইজন হাইকোর্ট থেকে ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন আনেন। পরে দুইজন ৬ সপ্তাহ পরে নির্ধারিত সময় জেলা আদালতে হাজির হয়ে জামিন টি বহাল রাখার কথা বলা হয়। কিন্তু পোস্টাল অপারেটর আঃ মালেক মিয়া গত ১১ ফেব্র“য়ারি হবিগঞ্জের শিশু নির্যাতন আদালতে হাজির হলে এবং ভিকটিম উদ্ধার না হওয়ায় কারণে আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করার নির্দেশ প্রদান করেন এবং তার ছেলে হাজির না হওয়ায় রাজিবের বিরুদ্ধে আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। এদিকে এই মামলার অন্য আসামী পারভীন আক্তার ২ মাস জেল কেটে বর্তমানে জামিনে রয়েছেন।
এ ঘটনার পর আসামী পারভীর আক্তার তার ছেলে রাজিব নিখোঁজ রয়েছে বলে চুনারুঘাট থানায় একিট জিডি এন্ট্রি দায়ের করেন। অন্যদিকে আঃ মালেক ও রাজীব বাপ ছেলে আবার উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিনও আনেন। বিষয়টি ধামাচাপার দেয়ার জন্য এবং নিজেকে অপহরণ মামলা থেকে বাঁচাতে জিডি দায়ের করেন বলে অভিযোগ করেন মামলার বাদী ভিকটিমের পিতা। উল্লেখ্য, গত বছরের ২৯ নভেম্বর প্রায় সকাল ৯টার দিকে ভিকটিম পরিক্ষার দেয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হলে ভিকটিমকে অপহরণ করা হয়। পরে ভিকটিমের পিতা বাদী হয়ে চুনারুঘাট থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি অপরহণ মামলা দায়ের করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2019 Prothomsheba
Theme Developed BY ThemesBazar.Com