বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
চুনারুঘাটে চাঁদাবাজী ও মারপিটের মামলা করায় বাদী ও স্বাক্ষীর ৭০টি ফলজাত গাছ কর্তন মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পেটানোর ঘটনার আসামী আদালতে হাজির, কারাগারে প্রেরণ আপন ভুবনে মানুষের ভালবাসায় সিক্ত বিখ্যাত ফুটবলার হামজা হবিগঞ্জে সেনাবাহিনীর অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার ॥ গ্রেপ্তার ৩ চুনারুঘাটে যুবলীগ নেতা ইউপি সদস্য রমজানের নেতৃত্বে অভৈধভাবে মাটি ও বালু উত্তোলনে বাঁধা দেয়ায় কুপিয়ে জখম লাখাইয়ে স্ত্রীর দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে ডির্ভোসি প্রেমিকার অনশন চুনারুঘাটে এক স্কুলছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করায় শ্রমিকের ৬ মাসের কারাদণ্ড নবীগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে পলাতক তিন আসামী গ্রেফতার সাবেক এমপি জাহির ও তার পরিবারের সদস্যদের সম্পত্তির বিবরণী চেয়ে দুদকের নোটিশ সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমানের সাথে চুনারুঘাট প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের মতবিনিময়

সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে তৎপর হরিণ শিকারিরা

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৮ আগস্ট, ২০২০
  • ৪২৬ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃ- চুনারুঘাটে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে ৫ মাস ধরে লগডাউন। লকডাউনের ফলে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পর্যটক প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে বন বিভাগ। এ সুযোগে জাতীয় উদ্যানে হরিণ শিকারে মেতে উঠেছে অসাধু শিকারিরা। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে হরিন শিকারের জন্য সব সময় চোরা শিকারিরা তৎপর থাকলেও লকডাউনের পর থেকে তারা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশে করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পর ১৯ মার্চ থেকে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পর্যটক প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে বন বিভাগ। এই আদেশের পর বনরক্ষীরা কিছুটা ঢিমেতালে তাদের দায়িত্ব পালন করছে। এসুযোগে চোরা শিকারিরা তৎপর হয়ে ওঠে হরিন শিকারে।
এদিকে ৬ আগস্ট সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান থেকে রামগংঙ্গা চা বাগানের হরিণ শিকারি বিফল বাড়াইক একটি মায়া হরিণ শিকার করে। এঘটনা এলাকায় জানাজানি হলে বন বিভাগের লোকজন তার বাড়ি থেকে হরিণের মাংস ও মাথা উদ্ধার করে। এব্যাপারে ঘটনার তিন দির পরে বন বিভাগ মামলা দায়ের করে।
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানসংলগ্ন এলাকাবাসী বলেছেন, করোনা পরিস্থিতিতে বনরক্ষীদের টহল কিছুটা ঝিমিয়ে পড়ায় বনের অভয়ারণ্যে বিচরণ করা মায়া হরিন শিকারে মেতে উঠেছে সংঘবদ্ধ কয়েকটি শিকারিচক্র। এচক্রের সদস্যরা গোপনে বনের সংরক্ষিত এলাকায় অনুপ্রবেশ করে ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করে মাংস বিক্রি করছে। এছাড়া চা শ্রমিকরা গোপনে বন্য শূকর ধরতে যে ফাঁদ পাতে সে সমস্ত ফাঁদেও হরিণ আটকা পড়ছে।
সাতছড়ি রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা মোতালিব হোসেন বলেন, বন বিভাগের লোকজন বন্যপ্রাণী ও বন সংরক্ষণের জন্য ২৪ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2019 Prothomsheba
Theme Developed BY ThemesBazar.Com