শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
শায়েস্তাগঞ্জে শিশু ধর্ষণ চেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার প্রচারণা সভায় সিভিল সার্জন নুরুল হক ॥ হবিগঞ্জ জেলায় ১ লাখ ১৯ হাজার ৯৯৬ কিশোরীকে দেয়া হবে এইচপিভি টিকা ॥ টিকা পাবেন ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সীরা হবিগঞ্জে দিন দিন বেড়েই চলেছে সবজির দাম হবিগঞ্জে ধানক্ষেত থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন চা শ্রমিকের লাশ উদ্ধার পূজা মন্ডপ পরিদর্শনকালে এনামুল হক সেলিম ॥ হবিগঞ্জ জেলায় কোন সংখ্যা লঘু বা সংখ্যাগুরু নাই, সকলেই আমরা বাংলাদেশী হবিগঞ্জের ৬৪৩ মণ্ডপে দূর্গোৎসব শুরু মাধবপুরে কাভার্ড ভ্যান থেকে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি জব্দ প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে হকৃবি’র বাজেট ঘোষণা ॥ স্বচ্ছতা ও বৈষম্যহীন বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় সবার সহযোগিতা চাইলেন নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ চুনারুঘাটে ২৯ কেজি গাঁজাসহ ৪ মাদক ব্যবসায়ী আটক হবিগঞ্জে আদি গোপাল মিষ্টান্ন ভান্ডারে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

চুনারুঘাটে ক্যান্সার আক্রান্ত মুসলিম তরুণীকে রক্ত দিলেন ইউএনও সত্যজিত রায় দাশ

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০২০
  • ৩০৬ বার পঠিত

নুর উদ্দিন সুমন : জেলার চুনারুঘাটে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিত রায় দাশ করোনা ভাইরাসের অধিক সংক্রমণের সময়ে ঝুঁকি নিয়ে মুমূর্ষ ক্যান্সার আক্রান্ত মুসলিম তরুণীকে রক্ত দিলেন চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিত রায় দাশ।(২৬ জুলাই ) জবা নামের ক্যান্সারে আক্রান্ত কলেজ পড়ুয়া ছাত্রীকে রক্ত দেন তিনি। জানা যায়, চুনারুঘাটে পৌর এলাকার আমকান্দি গ্রামের আমির আলীর কন্যা ও শায়েস্তাগঞ্জ নর্থইস্ট আইডিয়াল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী জবা আক্তার চার বছর ধরে বোনমেরু ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রক্তশূন্যতায় ভুগছিল। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চুনারুঘাটের কৃতি সন্তান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট মোস্তাক আহমেদ বাহার মানবিক সাহায্যের আবেদন করনে। আবেদনের বিষয়টি ইউএনওর নজরে আসে প্রথমে তিনি জবাকে ১০হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। এর পর তিনি জবাকে সরকারি বরাদ্দকৃত প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ঘরের জন্য টিন ও নগদ অর্থের ব্যবস্থা করেন। সর্বশেষ তিনি স্থানীয় এক স্বাস্থ্য বিষয়ক এর উদ্যোগে জবাকে শ্রেষ্ঠ উপহার নিজের রক্ত দান করেন মানবিক(ইউএনও) সত্যজিত রায় দাশ। তিনি জানান সাধারণত বোনমেরু রোগে আক্রান্তদের শরীরে হিমোগ্লোবিন হঠাত করেই কমে যায়। দুই তিন দিন পর পর রক্ত দিতে হয়। তখন দ্রুত রক্ত দিতে না পারলে জীবন বিপন্ন হওয়ার শঙ্কা থাকে। একজন ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীকে রক্ত দিতে পেরে নিজেকে আজ ভাগ্যবান মনে হচ্ছে। জবা বর্তমানে সিলেটের একটি প্রাইভেট হাসপাতালের চিকিৎসক এম এ খান এর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2019 Prothomsheba
Theme Developed BY ThemesBazar.Com